ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে রয়েছেন ওই গ্রামের কবির উদ্দিন, আনোয়ার হোসেন, সুমন মিয়া, দুলাল মিয়া ও রাজেলা বেগম।
তারা জানান, পুরনো ব্রহ্মপুত্র নদের তীব্র ভাঙনে গত এক সপ্তাহে বেপারিপাড়া গ্রামের নদী তীরবর্তী শতাধিক ঘর, বসতভিটা ও অনেক ফসলি জমি ব্রহ্মপুত্রের গর্ভে বিলীন হয়েছে।
অনেকেই ভাঙনের কবল থেকে বাঁচতে তাদের ঘরবাড়ি ভেঙ্গে অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছে।
ঘরবাড়ি ভিটেমাটি হারা প্রায় ৩ শতাধিক মানুষ আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে ও অন্যের জমিতে গিয়ে আশ্রয় নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে।
এ পর্যন্ত ঘরবাড়ি ও ভিটেমাটি হারিয়ে যারা সর্বসান্ত হয়েছে তারা কোনো সরকারি সাহায্য সহযোগিতা পাননি বলে অভিযোগ করেছেন ক্ষতিগ্রস্তরা।
শেরপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আইরীন ফারজানা ভাঙনের সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা প্রণয়নের কাজ চলছে। তালিকা তৈরি হয়ে গেলেই সরকারিভাবে সাহায্য সহযোগিতা করা হবে।