বৃহস্পতিবার সংসদ সচিবালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বুধবার কমনওয়েলথ সচিবালয় মার্লবোরো হাউজে সাক্ষাতের সময় তারা উন্নয়নের লক্ষ্যে কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর সংসদ সদস্যদের ভূমিকা সম্পর্কে আলোচনা করেন।
কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশনের (সিপিএ) চেয়ারপারসন পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার আনুষঙ্গিক কার্যক্রম সম্পন্ন করতে শিরীন শারমিন যুক্তরাজ্য সফর করছেন।
সাক্ষাতে স্পিকার বলেন, “কমনওয়েলথভুক্ত সদস্য দেশগুলোর সংসদ সদস্যদের মতামত সিপিএ’র মাধ্যমে উত্থাপিত হতে পারে। জনগণের ভোটে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের মতামত জনগণের মতামতেরই প্রতিফলন।”
“সিপিএভুক্ত দেশগুলোর সংসদ সদস্যদের সুপারিশগুলো কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর সরকারের কাছে প্রেরণ করা যেতে পারে। সদস্য দেশসমূহের উন্নয়ন পরিকল্পনায় এ সকল সুপারিশসমূহ অন্তর্ভুক্ত হতে পারে।”
স্পিকারকে কমনওয়েলথ সচিবালয়ে স্বাগত জানিয়ে কমলেশ শর্মা বলেন, কমনওয়েলথভুক্ত সদস্য দেশগুলোর সামগ্রিক উন্নয়নে কমনওয়েলথ সচিবালয় এবং সিপিএ একযোগে কাজ করতে পারে।
যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের হাই কমিশনার মিজারুল কায়েস এ সময় উপস্থিত ছিলেন।