টাইলস ও সব্জি রপ্তানির আড়ালে যুক্তরাজ্যে ২১ ও ৫৪ কেজি হেরোইন পাচারের অভিযোগে ২০০৫ সালে দায়ের করা হয়েছিল দুটি মামলা।
এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে হারুনের বাড়ির ভাড়াটিয়া পরিবারের চার সদস্যকে আটক করা হয়েছে।
স্বজনদের বরাত দিয়ে ভূঞাপুর থানার ওসি হারেজ আলী মিয়া বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, জনিকে অপহরণ করার পর তার বাবা হারুনের মোবাইলে ফোন করে পাঁচ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে দুর্বৃত্তরা। টাকা না দিলে শিশুটিকে হত্যার হুমকি দেয়া হয়।
পরে তারা আবারো জানায় বৃহস্পতিবার ২০ হাজার টাকা দিলে ছেলের সঙ্গে কথা বলতে দেয়া হবে এবং পুরো টাকা দিলে ছেলেকে ফেরত দেবে।
বুধবার হারুনের বাসার ভাড়াটিয়ার টয়লেটের সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে দুর্গন্ধ বের হলে খোঁজ করে সেখানে জনির লাশ পাওয়া যায়।
আটকরা তাদের বাড়ির ভাড়াটিয়া। পুলিশ ওই ভাড়াটিয়া, তার স্ত্রী ও তাদের দুই ছেলেকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে। তবে তাদের পরিচয় জানায়নি।