“এনসিটিবির নতুন মূল্যায়ন পদ্ধতিতে সেটি অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে বলে আমরা মনে করি,” বলেন তিনি।
অগ্নিদগ্ধরা হলেন- রহিমা বেগম (৫০), তার মেয়ে সালাম বেগম (৩০), সোনিয়া আক্তার (১৪), ছেলে মো. রকি (২৭) ও মো. আকাশ (১২)।
ঢাকা মেডিকেল হাসপাতাল ফাঁড়ি পুলিশের পরিদর্শক মোজাম্মেল হক জানান, সকাল সাড়ে ৬টার দিকে তাদের হাসপাতালে আনা হয়।
হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের আবাসিক চিকিৎসক পার্থ শংকর পাল জানান, রহিমা বেগমের শরীরের ৯০ শতাংশ পুড়ে গেছে। বাকিদের ১৭ থেকে ৩৫ শতাংশ পুড়ে গেছে।
অগ্নিদগ্ধ কারো অবস্থাই আশঙ্কামুক্ত নয় বলে জানান তিনি।
ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা ব্রজেন সরকার জানান, মশার কয়েল থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে প্রাথমিকভাবে তারা জানতে পেরেছেন।