পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের মানবাধিকার প্রতিবেদনে দেশটির সহায়তাপুষ্ট এনজিওর ধারণা ফুটে উঠেছে।
নিহত মো. ওয়াহিদ (২৫) ওই ক্যাম্পেরই বাসিন্দা ছিলেন।
পুলিশ বলছে, সন্দেহভাজন হামলাকারী ফিরোজ তার বন্ধু। ঘটনার পর থেকেই তিনি পলাতক।
নিহতের বড় ভাই মো. জসিম সাংবাদিকদের বলেন, রাত সাড়ে ৯টার দিকে দুই বন্ধুর মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে ফিরোজ ক্ষুব্ধ হয়ে ওয়াহিদের বুকের বাম পাশে ছুরি মারে। ওয়াহিদকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপতালে নেয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
তবে, এ ঘটনায় বুধবার সকাল পর্যন্ত নিহতের পরিবার কোনো মামলা করেনি বলে শাহীনুল জানান।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, থানায় একটি নিয়মিত ডায়েরি করা হয়েছে। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।