এ সময়ে উচ্চ মাধ্যমিকে ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর সংখ্যাও বেড়েছে।
সোমবার লক্ষ্মীপুর থেকে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে পাবনা জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। নিহত সাইদুল ইসলাম শহরতলীর মহেন্দ্রপুর গ্রামের মোসলেম উদ্দিন প্রামানিকের ছেলে।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে আতাইকুলা থানার ওসি ফাইজুল ইসলাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, রাতে পাবনা শহর থেকে যাত্রীবেশে ৪/৫ জন লোক তার সিএনজিতে উঠে ওই এলাকায় যাওয়ার কথা বলে।
লক্ষীপুর শ্মশানঘাট এলাকায় দুর্বৃত্তরা তার লাশসহ অটোরিকশাটি রেখে যায়।
ওসি আরো জানান, চালককে গলায় রশি পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে কিংবা কোনো নারীঘটিত কারণে এ হত্যাকাণ্ডটি ঘটে থাকতে পারে।
অটোরিকশাটি উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানান তিনি।