“অতীতে যখন জাহাজ হাইজ্যাক হয়েছে, কখনও খাদ্য সংকট হয়নি। আশা করি, এবারও হবে না,” বলেন তিনি।
সংঘর্ষে জড়িত সন্দেহে পাঁচ জনকে আটক করা হয়েছে, যাদের তিনজনকে মামলায় আসামি করা হয়েছে।
বায়েজিদ বোস্তামী থানার ওসি বাবুল চন্দ্র বণিক জানান, নিহত মিরাজের বাবা আমিনুল হক বৃহস্পতিবার সকালে ২১ জনকে আসামি করে একটি মামলা করেছেন।
তিনি বলেন, ঘটনার পর ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে পাঁচজনকে আটক করা হয়। তাদের মধ্যে তিনজন মিরাজের বাবার করা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি।
বুধবার রাতে আধিপত্য বিস্তার ও চাঁদাবাজিকে কেন্দ্র শেরশাহ এলাকায় স্থানীয় মেহেদী ও আনোয়ারের পক্ষের লোকজনের সঙ্গে আলাউদ্দিনের সমর্থকদের সংঘর্ষ হয়।
সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ মো. মিরাজকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন।
এছাড়া ওই ঘটনায় আব্দুর রহিম, নুর হোসেন ও আনোয়ার হোসেন নামে তিনজন গুলিবিদ্ধ হন। তাদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।