দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা এ মামলায় রানার আইনজীবীরা জামিন চাইলে বিচারপতি মো. নিজামুল হক ও বিচারপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেনের বেঞ্চ বৃহস্পতিবার তা ‘উত্থাপিত হয়নি মর্মে’ খারিজ করে দেয়।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।
এরপর গত ১৭ জুলাই রানাসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয়া হয়। এতে বলা হয়, নিয়ম ভেঙে রানা প্লাজা নির্মাণের ক্ষেত্রে যাবতীয় অনিয়ম ও দুর্নীতি রানার হাত দিয়েই হয়েছিল।
অভিযোগপত্রে আসামি হিসেবে রানার বাবা আব্দুল খালেক, তার মা মর্জিনা বেগমের সঙ্গে সাভার পৌরসভার তৎকালীন মেয়র রেফাত উল্লাহর নামও রয়েছে।
দুদকের অনুসন্ধানে দেখা যায়, বিভিন্ন ব্যাংকে প্রায় ২৩টি হিসাবের মাধ্যমে আর্থিক লেনদেন করতেন সোহেল রানা। তার মালিকানায় রয়েছে সাভারে একটি ৫ তলা আবাসিক ভবন, মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইরে একটি দোতলা বাড়ি এবং রানা ব্রিকস ও এম কে ব্রিকস নামে দুটি ইটভাটা।
রানা প্লাজা ধসের চার দিন পর গত বছরের ২৮ এপ্রিল যশোরের বেনাপোল থেকে সোহেল রানাকে গ্রেপ্তার করা হয়।