দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় যারা এখন পাচারের শিকার হচ্ছেন, তাদের একটি বড় অংশ মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা।
আলম পলাশবাড়ি উপজেলার গ্রীধারীপুর গ্রামের কচিমুদ্দিনের ছেলে। তিনি একাধিক মামলার গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত আসামি বলে পুলিশ জানিয়েছে।
লালমনিরহাটের এএসপি আদিবুল ইসলাম জানান, বুধবার রাতে লালমনিরহাট শহরের সেনা মৈত্রী মার্কেট থেকে আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়।
“আলম গাইবান্ধার পলাশবাড়ি থানায় নাশকতাসহ ১৪টি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। এরমধ্যে ছয়টি মামলার তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে।”
এএসপি জানান, আলম লালমনিরহাট শহরে আত্মগোপনে ছিলেন। পলাশবাড়ি থানা থেকে খবর পেয়ে লালমনিরহাট সদর থানা পুলিশ আভিযান চালিয়ে শাহ আলমকে গ্রেপ্তার করে।
বৃহস্পতিবার আলমকে কঠোর নিরাপত্তায় পলাশবাড়ি থানায় পাঠানো হচ্ছে বলে এএসপি জানান।