“ধলপুর ময়লার ট্রাক থাইকা ময়লা রাস্তায় পইড়া যায়, আর ময়লা পানিও পড়ে; খোদার তিরিশ দিন কেউ না কেউ পিছলাইয়া পইড়া যায়,” বলেন সড়কের পাশের এক দোকানি।
বুধবার যশোর-খুলনা মহাসড়ক পরির্দশনে এসে বেহাল পরিস্থিতি দেখে অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী কাজী মোহাম্মদ আলীকে নোটিস দিতে বলেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, যশোর-খুলনা মহাসড়কের ৬৬ কিলোমিটার সড়কের মধ্যে মাত্র দেড় কিলোমিটার রাস্তা যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের ‘গলার কাঁটায়’ পরিণত হয়েছে।
ঈদের দুই সপ্তাহ পর এ সড়কের পূর্ণাঙ্গ সংস্কারের লক্ষ্যে আবার যশোরে এসে বৈঠক করবেন বলেও সাংবাদিকদের জানান যোগাযোগমন্ত্রী।
যশোর-খুলনা মহাসড়কের যশোর সদর উপজেলার রাজারহাট গোপালপুর থেকে নওয়াপাড়া নূরবাগ পর্যন্ত রাস্তা গত তিন বছর ধরে সংস্কারের প্রক্রিয়ায় থাকলেও এখনো সেখানে বড় বড় গর্ত ও খানাখন্দে চালকদের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
ইতোমধ্যে দুজন ঠিকাদার কাজ ছেড়ে চলে গেছেন। বর্তমানে আরবিএল-এস জেবি নামে একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান সড়ক সংস্কারের কাজ করছে।