তিনি বলেন, ভারতের সীমান্তরক্ষীরা এখন ‘প্রাণঘাতি নয় এমন অস্ত্রের’ ব্যবহার বাড়িয়েছে, না হলে মৃত্যুর সংখ্যা ‘আরও বেশি হত’।
বিচারপতি মো. রেজাউল হক ও বিচারপতি গোবিন্দ চন্দ্র ঠাকুরের বেঞ্চ মঙ্গলবার তাদের ধরিয়ে দেয়।
এই দুইজন হলেন- কামরাঙ্গীর চর এলাকার নাসির উদ্দিন ও মোহাম্মদ আলী।
“সেই মামলায় তারা হাই কোর্টে জামিন চাইতে এসেছিল। বিচারক তাদের জামিন না দিয়ে আদালতের পুলিশের কাছে ধরিয়ে দেয়। আমরা তাদের শাহবাগ থানায় নিয়ে এসেছি। এখন তাদের কামরাঙ্গীর চর থানায় সোপর্দ করব। সেখানকার পুলিশ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে।”
জামিন আবেদনের নথিতে দেখা যায়, গত ১০ জুলাই কামরাঙ্গীর চরে অভিযান চালিয়ে তিনটি ‘ভেজাল সেমাই কারখানার’ সন্ধান পায় ভ্রাম্যমাণ আদালত। পরদিন ওই থানার উপপরিদর্শক আব্দুল ওয়াদুদ তিন কারাখানার তিন মালিকের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
এর মধ্যে জামিন নিতে আসা নাসির উদ্দিন ‘নাসিম ফুড ইন্ডস্ট্রিজ’ এবং মোহাম্মদ আলী ‘মিতালী সেমাই ফ্যাক্টরি’র মালিক।