হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের ব্যানারে মানববন্ধন শেষে প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন শিক্ষকরা।
বুধবার রাত ৯টার দিকে জেলা যুবলীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মোজাহিদ বীন ইসলাম দোলনকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে সন্ত্রাসীরা। তাকে প্রথমে কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতাল এবং পরে রংপুর প্রাইম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে নেয়া হয়।
কুড়িগ্রাম সদর থানার ওসি আব্দুল বাতেন মিয়া জানান, সংঘর্ষের ঘটনায় রাতেই ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকসহ নয় জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
এদের মধ্যে রাতেই ৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয় বলেও জানান তিনি।
আটকরা হলেন জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফারুক হোসেন (৩০), রাকিবুজ্জামান রকি(২৫), মোজাহেদুল ইসলাম মুজাহিদ (২৬)।
মানববন্ধনকারীরা দাবি করেন প্রধান আসামি জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মমিনুর রহমান মুমিনকে গ্রেপ্তার করা হলেও পরে তাকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে।
তবে তাকে আটক করা হয়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।
কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাবে আয়োজিত বৃহস্পতিবারের সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের আহ্বায়ক অধ্যাপক এসএম সালাউদ্দিন আহমেদ রুবেল, যুগ্ন আহবায়ক অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম শাহিন, প্রভাষক এরশাদুল হক লাভলু, প্রভাষক মামুন ইসলাম, প্রভাষক মাহমুদুর রহমান তিতাস ও অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।