এ ঘটনায় কারো হতাহতের খবর না মিললেও পুরো হাসপাতালজুড়ে রোগী ও স্বজনদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়। ছুটোছুটি করে সবাই নেমে আসেন নিচে।
সোমবার আশুলিয়ার জামগড়া ইউনিক এলাকায় কাপড়ে রং লাগানোর কারখানা ‘কালার প্রিন্টিং লিমিটেড’, চিত্রশাইল এলাকার একটি শ্রমিক কলোনি এবং কাঠগড়া এলাকার একটি বসতবাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। তবে এতে হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি।
ডিইপিজেড দমকল বাহিনীর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা আব্দুল হামিদ জানান, সকাল আনুমানিক সোয়া ১০টার দিকে রংয়ের কারখানাটিতে আগুন লাগে।
বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে বলে ধারণা করছেন তিনি। দমকল বাহিনীর দুটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
সেখানে বিভিন্ন পোশাক কারখানার শ্রমিকরা ভাড়া থাকতেন।
বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে আশুলিয়ার কাঠগড়া এলাকায় আমজাদ হোসেন নবুর বাড়িতে আগুন লাগে। এতে তার তিনটি ঘর পুড়ে গেছে।
দমকল বাহিনীর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা আব্দুল হামিদ জানান, প্রচণ্ড তাপদাহের কারণে বৈদ্যুতিক তারে শর্টসার্কিট হয়ে একের পর এক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটছে।