সোমবার থেকে এই দুই হাসপাতালে শিক্ষানবিশদের কর্মসূচির বিষয়ে তিনি বলেন, ধর্মঘটের প্রতি তার কোনো সমর্থন নেই।
“অহেতুক ধর্মঘটকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।”
রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসা সরঞ্জাম হস্তান্তর অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে একথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
সাংবাদিক মারধরের ঘটনায় একুশে টেলিভিশন কর্তৃপক্ষ চিকিৎসকদের আসামি করে একটি মামলা করার পর মিটফোর্ড হাসপাতালের শিক্ষানবিশ চিকিৎসকরা তাৎক্ষণিক কর্মবিরতি শুরু করেন।
অন্যদিকে রোববার রাতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সংঘাতের জন্য সাংবাদিকদের দায়ী করে কর্মবিরতি শুরু করেন সেখানকার শিক্ষানবিশ চিকিৎসকরা।
রাজশাহী মেডিকেলে মারধরে ১০ সাংবাদিক আহত হয়েছেন। ঘটনা তদন্তে একটি কমিটি করেছে রামেক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
রাজশাহী মেডিকেলে সাংবাদিকদের ওপর হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে মন্তব্য করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
“এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে, জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।”
‘হামলাকারী’ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া না হলে পুলিশের চিকিৎসা সেবা বন্ধ করে দেয়ার হুমকি দিয়েছিলেন তিনি।
তার ওই বক্তব্যের কারণে চিকিৎসকরা বেপরোয়া আচরণ করছেন কি না- জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, “আমি এ ধরনের কোনো কথা বলিনি।”