সোমবার চট্টগ্রাম মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে দুদকের চট্টগ্রাম অঞ্চল-১ এর উপপরিচালক এইচ এম আক্তারুজ্জামান এ অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
সম্পদের হিসাব বিবরণী চেয়ে দুদকের পাঠানো নোটিসের জবাব না দেয়ায় গত বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামের খুলশী থানায় মামলাটি করেছিলেন দুদক চট্টগ্রামের উপসহকারী পরিচালক সিরাজুল হক।
মুফতি ইজাহারুল নগরীর লালখান বাজারে অবস্থিত জামেয়াতুল ইসলামিয়া মাদ্রাসার (লালখান বাজার বড় মাদ্রাসা) মহাপরিচালক, যে মাদ্রাসায় গত বছর অক্টোবরে গ্রেনেড বিস্ফোরণে ৩ জন নিহত হন।
ইজাহার নেজামে ইসলামী পার্টির কেন্দ্রীয় সভাপতি এবং হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির।
এইচ এম আক্তারুজ্জামান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদের অভিযোগে নোটিস দেয়া হলেও তিনি তা গ্রহণ না করে অপরাধ করেছেন।
“এ অপরাধে আদালতে দুদক আইনের ২০০৪ সালের ২৬ (২) ধারায় অভিযোগপত্র দেয়া হয়েছে।”
তিনি বলেন, জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদের অভিযোগ থাকায় বিবরণী জমা দিতে মুফতি ইজাহারকে ২০১৩ সালের ৪ জুলাই নোটিস ইস্যু করা হয়।
পরবর্তীতে তা গ্রহণ না করায় ৭ জুলাই দুদকের কর্মকর্তারা লালখান বাজার মাদ্রাসায় নোটিসটি টাঙিয়ে দেয়া হয়।
আখতারুজ্জামান বলেন, সম্পদ বিবরণীর নোটিস গ্রহণ না করা এবং জমা না দেয়া দুদক আইনে অপরাধ।