রোববার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি বলেন, “ফখরুল-খালেদাসহ বিএনপি নেতৃত্ব আবার দেশে সন্ত্রাস, নৈরাজ্য এবং হত্যার সুড়সুড়ি দিচ্ছে, উস্কানি দিচ্ছে। কিন্তু এসব করে লাভ নাই।
“এর চেয়ে গণতান্ত্রিক আন্দোলন করে যদি জনগণকে সম্পৃক্ত করতে পারেন তাহলে আলোচনা হবে।”
নির্দলীয় সরকারের অধীনে পুনরায় নির্বাচনের যে দাবি বিএনপি নেতারা করছেন তা নাকচ করেন আওয়ামী লীগের এই নেতা।
কামরুল বলেন, ২০১৯ সাল পর্যন্ত বর্তমান সরকার সাংবিধানিকভাবেই ক্ষমতায় থাকবে।
“কিসের জন্য সংলাপ? তত্ত্বাবধায়কের জন্য কোনো সংলাপ হবে না। এদেশের মাটিতে আর তত্ত্বাবধায়ক আসবে না।”
তবে বিএনপি নেতারা নির্বাচন কমিশনকে ‘শক্তিশালী’ করতে আলোচনায় আসলে সরকার তাতে সাড়া দেবে বলে জানান করেন খাদ্যমন্ত্রী কামরুল।
‘আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান’ আযোজিত আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে সাবেক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী এবি তাজুল ইসলাম এবং কৃষক লীগের সহ সভাপতি এমএ করিম উপস্থিত ছিলেন।