তিনি বলেন, ভারতের সীমান্তরক্ষীরা এখন ‘প্রাণঘাতি নয় এমন অস্ত্রের’ ব্যবহার বাড়িয়েছে, না হলে মৃত্যুর সংখ্যা ‘আরও বেশি হত’।
নীলফামারী ফায়ার স্টেশনের সিনিয়র অফিসার এনামুল হক চৌধুরী জানান, ভোর ৫টার দিকে ওই গ্রামের আফজাল হোসেনের গোয়াল ঘরে মশা তাড়ানো কয়েল থেকে আগুনের সূচনা হয়। তা দ্রুত আশ পাশের ঘরে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে নীলফামারী ও সৈয়দপুর ফায়ার স্টেশনের দু’টি ইউনিট তিন ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ততক্ষণে ৩০টি পরিবারের শতাধিক ঘর পুড়ে যায়।
ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তাৎক্ষণিভাবে নিরুপণ করা যায়নি বলে জানান তিনি।
কুন্দুপুকুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শাহজাহান চৌধুরী বলেন, অগ্নিকাণ্ডের পর সকাল ১১ টার দিকে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাবেত আলী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।