“অতীতে যখন জাহাজ হাইজ্যাক হয়েছে, কখনও খাদ্য সংকট হয়নি। আশা করি, এবারও হবে না,” বলেন তিনি।
ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ফাঁড়ির এসআই ফজলুর রহমান জানান, বুধবার ভোরে পশ্চিম রামপুরার ২১/এ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মো. আলম (২০) রিকশাচালক ছিলেন। ঘটনার পর থেকেই আলমের অটোরিকশা চালক বাবা দুলাল মিয়া পলাতক।
আলমের স্ত্রী নাদিয়ার বরাত দিয়ে এসআই ফজলুর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ভোরে আলম ও নাদিয়া ঘুমিয়ে ছিলেন। এ সময় আলমের বাবা তাদের ঘরে ঢুকে একটি লোহার রড দিয়ে তাদের মারতে শুরু করেন। এতে আলম মাথায় আঘাত পায়।
পরে আলমকে ঢাকা মেডিকলে কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নাদিয়া পুলিশকে জানিয়েছে, কিছু দিন আগে বাবা-ছেলের মধ্যে ঝগড়ার পর দুলালের সন্দেহ হয় যে আলম তাকে বিষ খাইয়ে মেরে ফেলতে পারে।
নাদিয়ার দাবি, এর জেরেই দুলাল এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
মেডিকেল পুলিশ ফাঁড়ির এই কর্মকর্তা বলেন, বিষয়টি রামপুরা থানাকে জানানো হয়েছে।