কক্সবাজার জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, শুক্রবার দুপুর ১২টার পর আরো সাতটি শিশুর লাশ ভেসে আসে।
বৃহস্পতিবার মধ্যরাতের পর তিনটি লাশ উপকূলে ভেসে এসেছিলো বলে জানিয়েছিলেন টেকনাফ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. দিদারুল ফেরদৌস।
এর আগে মহাসেনের উপকূল অতিক্রমের পর বৃহস্পতিবার বিকালে টেকনাফের রাজারছড়া থেকে দলিরছড়া এলাকার মধ্যে ২২টি লাশ পাওয়া যায় বলে জানান টেকনাফের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহ মুজাহিদুল ইসলাম।
ঘটনাস্থলে থাকা পুলিশ ও সাংবাদিকদের বরাত দিয়ে ইউএনও বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “লাশগুলো দেখে কয়েকদিন আগের মনে হচ্ছে। কয়েকজনের (মৃত) পকেটে মিয়ানমারের মুদ্রাও পাওয়া গেছে।”
কয়েকদিন আগে মিয়ানমারের প্রায় ২০০ যাত্রী নিয়ে একটি ট্রলারডুবির ঘটনা ঘটে।
পরিদর্শক দিদারুল ফেরদৌস বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, বিজিবির মাধ্যমে মৃতদেহগুলো মিয়ানমারে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।
মিয়ানমারের নাসাকা বাহিনীও সমুদ্র উপকূল থেকে দুই/তিনটি মৃতদেহ উদ্ধার করেছে বলে জানান তিনি।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বাবুল আকতার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, মৃতদের মধ্যে ২৪টি শিশু এবং পাঁচজন নারী, বাকিরা পুরুষ।