এই সুরকার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে জামায়াতে ইসালমীর সাবেক আমির গোলাম আযমের বিরুদ্ধে সাক্ষী দিয়েছিলেন।
খিলক্ষেত থানার ওসি শামীম হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানিয়েছেন, শনিবার রাত ১টার দিকে খিলক্ষেত-কুড়িল ফ্লাইওভারের পূর্ব পাশ থেকে লাশটি রেলওয়ে পুলিশ উদ্ধার করেছে।
খিলক্ষেত থানার উপপরিদর্শক গোলাম ফারুক জানিয়েছেন, লাশটি ট্রেনে কাটা নয়। মুখ দিয়ে ফেনা বের হতে দেখা গেছে। এটি হত্যাকাণ্ড বলেই তাদের প্রাথমিক ধারণা।
গোলাম আযমের বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের চতুর্দশ সাক্ষী হিসেবে বুলবুল আদালতে ১৯৭১ সালে ঈদ-উল-ফিতরের দিন সন্ধ্যায় পুলিশ কর্মকর্তা ছিরু মিয়া ও তার ছেলের সঙ্গে কথোপকথনের বর্ণনা দেন।
সাক্ষে তিনি বলেছিলেন, সেদিন পাকিস্তানি সেনারা ছিরু মিয়া ও তার ছেলেসহ ৩৯ জনকে কারাগারের বাইরে নিয়ে যায়। তারপর তাদের গুলি করা হয়।