চট্টগ্রাম ও রাজশাহীতে হামলা ও ভাংচুর করা হয় স্থানীয় সংহতি মঞ্চ। সিলেটের শহীদ মিনারে আগুন দেয় মিছিলকারীরা।
পুলিশ বলছে, ইসলামী ১২ দলের কর্মসূচিকে ব্যবহার করে জামায়াতে ইসলামী কর্মীরা এই সহিংসতা চালিয়ে থাকতে পারে।
অনলাইন সংবাদপত্র, টেলিভিশন চ্যানেলসহ ফেইসবুক ও ব্লগে এসব খবর পেয়ে বেলা সোয়া ৩টার দিকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে শাহবাগ মোড়ে জড়ো হতে শুরু করেন যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি ও জামায়াতে ইসলামী নিষিদ্ধের দাবিতে আন্দোলনকারীরা।
ঘটনাস্থলে থাকা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের চিন্তামন তুষার বলেন, “১৫ মিনিটের মধ্যে প্রায় হাজার খানেক জনতা সেখানে জড়ো হন।
শাহবাগ গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার বলেন, পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আন্দোলনকারীরা শাহবাগে জড়ো হচ্ছেন। সবার সঙ্গে আলোচনা করে গণজাগরণ মঞ্চের আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দেয়া হবে।
যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি ও জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগের আন্দোলনকারীরা শুক্রবার সব ধর্মের উপাসনালয়ে প্রার্থনা ও দোয়া কর্মসূচি দেয়।
অন্যদিকে ‘ধর্ম অবমাননাকারী’ ব্লগারদের শাস্তি এবং ইসলামী রাজনীতি নিষিদ্ধ করার ‘ষড়যন্ত্রের’ প্রতিবাদে ইসলামী ও সমমনা ১২ দল, চরমোনাই পীরের সংগঠন ইসলামী আন্দোলনসহ কয়েকটি সংগঠনের ব্যানারে সারাদেশে জুমার পর বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়।