ফেইক ফেইসবুক আইডিতে লেখালেখি নিয়ে তৈরি হয় বিরোধ। পরে অবন্তিকাকে সহপাঠীরা বলতে গেলে ‘এক ঘরে’ করে ফেলেন। এর মধ্যে মারা যান বাবা। সব মিলিয়ে ‘খুব অসহায়’ অবস্থায় পড়ে যান তিনি।
শনিবার দুপুরে এই দুর্ঘটনা ঘটে। প্যাভিলিয়নটির মূল কাঠামোর কিছু হয়নি, ভেতরে দোতলার অংশটি ভেঙে পড়েছে।
নিহত রনি দাস (২৮) ওই প্যাভিলিয়নের একজন কর্মী।
প্যাভিলিয়নের ব্যবস্থাপক নাজিম খান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, আড়াইটার দিকে তাদের প্যাভিলিয়নটি ভেঙে পড়ে।
প্যাভেলিয়নের নিরাপত্তাকর্মী আবদুস সবুর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, তিনি দ্বিতল ওই প্যাভিলিয়নের দোতলায় ছিলেন। বিকট শব্দ করে প্যাভিলিয়নটি ভেঙে পড়ে।
সবুর নিজেও সামান্য আহত হন বলে জানান। এছাড়াও আহত হন কয়েকজন।
এদের মধ্যে রনিকে সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন বলে মেলায় কর্তব্যরত পুলিশ উপপরিদর্শক কামাল হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানিয়েছেন।
সন্ধ্যা ৬টার দিকে ফায়ার ব্রিগেডের কর্মীদের উদ্ধার কাজ শেষে প্যাভিলিয়নটি বন্ধ করে দেয়া হয় বলে জানান তিনি।