বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে হাতে লেখা চার সেট কথিত প্রশ্ন শিক্ষার্থীদের হাতে হাতে পৌঁছে যায়, যার কয়েকটি অনুলিপি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম প্রতিবেদকের কাছেও রয়েছে।
গত বুধবার থেকেই এই প্রশ্ন ফাঁসের গুজব ছিলো পরীক্ষার্থীদের মাঝে।
প্রথমদিকে ৫০ হাজার টাকা থেকে ১ লাখ টাকায় প্রশ্ন বিক্রি হয়েছে বলে কয়েকজন পরীক্ষার্থী জানিয়েছেন। শুক্রবার রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে প্র্রশ্নপত্রের দাম কমতে থাকে। রাত ১০টার দিকে ফটোকপির দোকানে দোকানে তা ছড়িয়ে পড়ে।
বেশ কয়েকটি হলের ফটোকপির দোকানে প্রশ্নপত্রের জন্য পরীক্ষার্থীদের সারি বেঁধে প্রশ্নপত্র ফটোকপি করতে দেখা গেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “এই পরীক্ষার প্রিলিমিনারির সময়েও প্রশ্ন ফাঁস হয়েছিল। এবার লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নও ফাঁস হলো।”
এ বিষয়ে কথা বলতে রাত ১১টার দিকে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (নন-ক্যাডার) আলী নুরকে ফোন করা হলে সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে তিনি ফোন রেখে দেন। পরে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।