বৃহস্পতিবার সদরঘাটে এক প্রস্তুতি সভায় এই সিদ্ধান্ত হয় বলে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. মোবারক হোসেন মজুমদার জানান।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, বিআইডব্লিউটিএ-এর চেয়ারম্যান কমডোর এম মোজাম্মেল হকের সভাপতিত্বে এই সভায় লঞ্চের মালিক, চালকসহ কর্মকর্তারা উপস্থিতে ছিলেন।
এমভি টিপু লঞ্চের মহাব্যবস্থাপক মো. ফারুক হোসেন বলেন, “সাধারণত নতুন স্থাপিত টিকেট কাউন্টারগুলো থেকে কোনো টিকেট দেওয়া হয় না। যাত্রীরা লঞ্চে এসেই টিকেট নেন। ওইসব কাউন্টার থেকে টিকেট দেওয়ার কথা বলা হয়েছে সভায়।”
তিনি জানান, সভায় চালকরা ঢাকা-বরিশাল রুটসহ অন্যান্য অনেক রুটে নদী খননের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন। এছাড়া নদীতে পর্যাপ্ত বয়া-বাতি না থাকার কথাও আলোচনায় উঠে আসে।
বিআইডব্লিউটিএ-এর চেয়ারম্যান এসব সমস্যার সমাধানের আশ্বাস দেন মালিক ও চালকদের।
ঢাকা সদরঘাট থেকে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ৪২টি রুটে দেড় শতাধিক লঞ্চ চলাচল করে প্রতিদিন।
ঈদ মৌসুমে কয়েক লাখ মানুষ লঞ্চে বাড়িতে যান বলে বিআইডব্লিউটিএ কর্মকর্তাদের তথ্য।