রোববার ‘অতি জরুরি’ এক চিঠিতে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক রিয়াজ আহমেদ জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও জেলা প্রশাসকদের জীবন ও সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি কমাতে পূর্ব প্রস্তুতি নিতে বলেছেন।
চিঠিতে বলা হয়, দেশের উজানে তিনটি অববাহিকায় (গঙ্গা, বহ্মপুত্র ও মেঘনা) দুই-তিন দিন ধরে মাঝারি থেকে ভারি বৃষ্টি হচ্ছে। এতে এ অববাহিকার নদীগুলোর ভারতীয় অংশে এবং বাংলাদেশের অভ্যন্তরে পানি প্রবাহ বাড়ছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় বহ্মপুত্র-যমুনা নদীর ভারতীয় অংশে গড়ে ৭০ থেকে ৮০ সেন্টিমিটার এবং বাংলাদেশ অংশে ৫৫ সেন্টিমিটার, গঙ্গা-পদ্মা নদীর ভারতীয় অংশে ১৬ সেন্টিমিটার এবং বাংলাদেশ অংশে ১৫ সেন্টিমিটার, মেঘনা অববাহিককায় গড়ে ১ মিটার করে পানি বেড়েছে।
পানি বৃদ্ধির এই হার আগামী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে।
“একই সময়ে তিন অববাহিককায় পানি বাড়ার কারণে কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট জেলায় চলমান বন্যা গাইবান্ধা, জামালপুর, বগুড়া ও সিরাজগঞ্জ জেলায় বিস্তৃত হবে। পাশাপাশি মধ্যাঞ্চল ও দক্ষিণ মধ্যাঞ্চলে বিস্তৃত হবে।”
এ পরিস্থিতিতে সতর্কাবস্থা থাকা ও বন্যা মোকাবেলায় যেসব প্রস্তুতি নিতে বলেছে অধিদপ্তর-