রোববার বেলা ১১টার দিকে ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু জাদুঘর এলাকা পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিকদের সামনে নিরাপত্তা প্রস্তুতির বিস্তারিত তুলে ধরেন।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, শোক দিবসে ৩২ নম্বরসহ আশপাশের এলাকায় পর্যাপ্তসংখ্যক সিসিটিভি ক্যামেরা থাকবে; বেশ কয়েকটি নিরাপত্তা স্তর পেরিয়ে জাদুঘরে ঢুকতে হবে।
ধানমণ্ডি লেকে নৌ পুলিশ ও ফায়ার ব্রিগেডের টহল থাকবে; ডগ স্কোয়াড, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট ও সোয়াত টিমও সার্বক্ষণিক প্রস্তুত থাকবে।
মঙ্গলবার সকালে যারা ৩২ নম্বর এলাকায় আসবেন তাদের ট্রলি ব্যাগ, টিফিন ক্যারিয়ার, ফ্লাস্ক, ছুরি, চাকু-কাঁচি ও লাইটার বহন না করতে আছাদুজ্জামান অনুরোধ জানান।
রাসেল স্কয়ার থেকে সোবহানবাগ মসজিদ পর্যন্ত মোটরসাইকেল পার্কিং নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, স্পিকার ও কূটনীতিকরা শ্রদ্ধা নিবেদনের পর জাদুঘর জনগণের জন্য খুলে দেওয়া হবে।
এর পরপরই পরিস্থিতি বুঝে যত দ্রুত সম্ভব যান চলাচলের জন্য সড়ক খুলে দেওয়া হবে বলে জানান ডিএমপি কমিশনার।
সকাল সাড়ে ৭টায় বনানীতে ১৫ অগাস্টে নিহতদের কবরস্থানে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন ভিআইপিরা।
এসময় ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরের এক কিলোমিটার এলাকাজুড়ে আবাসিক হোটেল, বাণিজ্যিক স্থাপনা, সন্দেহজন দোকানপাট ও বাসাবাড়ি তল্লাশি চালাতে ডিএমপি কমিশনার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন।