বৃহস্পতিবার কমিশনের বিশেষ সভায় এদের নিয়োগের সুপারিশ করা হয় বলে কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীনে সহকারী শিক্ষক (ইংরেজি) পদে ২১৭ জন, সমাজবিজ্ঞানে ১১০ জন, ভৌত বিজ্ঞানে ১০৯ জন এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিষয়ের সহকারী শিক্ষক হিসেবে ১১০ জনকে নিয়োগের সুপারিশ করা হয়েছে।
এছাড়া এনবিআরের অধীন সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা পদে ৫৪৫ জন, কর পরিদর্শক পদে ৮০ জনসহ ২৯টি ক্যাটাগরিতে মোট এক হাজার ৪৬৬ জনকে নিয়োগের সুপারিশ করেছে পিএসসি।
৩৫তম বিসিএসের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েও যারা ক্যাডার পায়নি তাদের মধ্য থেকে এর আগে কয়েক দফায় প্রথম শ্রেণির নন-ক্যাডার পদে ৬৯৭ জনকে নিয়োগের সুপারিশ করা হয়।
৩৫তম বিসিএসে উত্তীর্ণ হয়েও যারা ক্যাডার পায়নি তাদের মধ্য থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির নন-ক্যাডার পদে দুই হাজার ১৬৩ জনকে নিয়োগের সুপারিশ করল পিএসসি।
৩৫তম বিসিএসের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় ৫ হাজার ৫১৭ জন পাস করলেও এদের মধ্য থেকে বিভিন্ন ক্যাডারে ২ হাজার ১৫৮ জনকে নিয়োগের সুপারিশ করে পিএসসি।
লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেও যারা ক্যাডায় পায়নি তাদের মধ্যে যারা প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির নন-ক্যাডার পদে নিয়োগ পেতে ইচ্ছুক তাদের কাছে আবেদন চায় কমিশন। দুই হাজার ৬০০ জন আবেদন জমা দেন।
২৮তম বিসিএস থেকে বিসিএসের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েও যারা কোনো ক্যাডায় পায়নি তাদের মধ্য থেকে প্রথম শ্রেণির নন-ক্যাডার পদে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছিল।
এক বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশের পর আরেকটি বিসিএসে উত্তীর্ণদের নিয়োগের আগ পর্যন্ত আগের বিসিএসে উত্তীর্ণদের মধ্য থেকে প্রথম শ্রেণির নন-ক্যাডার পদে নিয়োগ দেওয়া হয়।
২০১৪ সালের ১৭ জুন নন-ক্যাডার নিয়োগ (বিশেষ) বিধিমালা ২০১০ সংশোধন করে বিসিএস উত্তীর্ণদের মধ্য থেকে দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা নিয়োগেরও সুযোগ করে দেয় সরকার।