তিনি বলেছেন, “এমডিজি উন্নয়নের অভিষ্ঠসমূহের ন্যায় টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার সফল বাস্তবায়ন করতে হলে তৃণমূল পর্যায়ে একাজের বিস্তার ঘটাতে হবে এবং সাধারণ জনগণকে এর সাথে ব্যাপকভাবে সম্পৃক্ত করতে হবে।”
সোমবার সংসদ ভবনের শপথ কক্ষে এক অনুষ্ঠানে স্পিকার আরও বলেন, “নতুন নতুন ধ্যান-ধারণা ও আবিষ্কারের বিষয়ে সাধারণ মানুষকে আগ্রহী করে তুলতে জনসচেতনতা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ। এ কাজে স্থানীয় সংসদ সদস্যগণ বিশাল ভূমিকা রাখতে পারেন।”
জাতীয় সংসদ ও ইউএনএফপিএর যৌথ উদ্যোগে ‘স্ট্রেনদেনিং পার্লামন্টে’স ক্যাপাসিটি ইন পপুলেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ইস্যুজ (এসপিসিপিডি)’ প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
স্পিকার বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে অবকাঠামোগত উন্নয়নের সাথে সাথে মানব সম্পদেরও উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধি, মাতৃ মৃত্যুহার হ্রাস, শিশু মৃত্যুহার হ্রাস, মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধি এর প্রমাণ এবং এরই স্বীকৃতি স্বরূপ বাংলাদেশ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে।
এসপিসিপিডি প্রকল্পের কাজ বিভিন্ন কমিটির মধ্যে সীমাবদ্ধ না রাখারও পরামর্শ দেন স্পিকার শিরীন।
“ইতোপূর্বে গৃহীত কর্মসূচির সফলতাগুলোকে শুধু কমিটির সদস্যদের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে বিভিন্ন প্রকাশনা ও নিবন্ধ লেখার মাধ্যমে সকলকে অবহিত করতে হবে।"
সংসদ সচিব আবদুর রব হাওলাদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রধান হুইপ আ স ম ফিরোজ, ইউএনএফপি’র আবাসিক প্রতিনিধি আইরি কাটো, সংসদ সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিব এওয়াইএম গোলাম কিবরিয়া এবং প্রকল্প পরিচালক এম এ কামাল বিল্লাহ।