তিনি বলেছেন, “ঈদ সব শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে গড়ে তোলে সৌহার্দ, সম্প্রীতি ও ঐক্যের বন্ধন। শান্তিপূর্ণ ও সৌহার্দ্যময় সমাজ গঠনে ঈদুল ফিতরের আবেদন চিরন্তন।”
সোমবার ঈদের সকালে বঙ্গভবনে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেন রাষ্ট্রপতি।
ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়ের সময় স্ত্রী রাশিদা খানম ও পরিবারের সদস্যরা রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ছিলেন।
তিনি বলেন, “ইসলাম শান্তি-সম্প্রীতির ধর্ম। এখানে হিংসা-বিদ্বেষ, হানাহানির কোনো স্থান নেই। সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ ইসলাম কখনো সমর্থন করে না। ইসলাম মানবিক মূল্যবোধ, পারস্পরিক সহাবস্থান, পরমত সহিষ্ণুতা, সাম্য মৈত্রীসহ বিশ্বজনীন কল্যাণকে ধারণ করে।”
এছাড়া অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, পররাষ্ট্র মন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী, শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, সংসদের প্রধান হুইপ আসম ফিরোজ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম ও মসিউর রহমান, অর্থ প্রতিমন্ত্রী আবদুল মান্নান, ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম, জন প্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক, স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক রাষ্ট্রপতির সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
তিন বাহিনীর প্রধান, পুলিশ মহাপরিদর্শক, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, উচ্চ পদস্থ বেসামরিক-সামরিক কর্মকর্তারাও বঙ্গভবনে এসেছিলেন।
এছাড়া সংসদ সদস্য, উচ্চ আদালতের বিচারপতি, শিক্ষাবিদ, কবি-সাহিত্যিক-শিল্পী, ব্যবসায়ী প্রতিনিধি, ধর্মীয় নেতারাও অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
বঙ্গভবনের দরবার হলে আমন্ত্রিত অতিথিদের আপ্যায়নের ব্যবস্থা করা হয়।