ঢাকায় দেশটির হাই কমিশন এই সহায়তার ঘোষণা দিয়ে বলছে, বাংলাদেশের ঊপকূলীয় এই জেলায় অপুষ্টি ও খাবারের নিরাপত্তাহীনতা ‘সংকটের পর্যায়ে’ এবং সারা দেশের তুলনায় সেখানে দারিদ্র্যের হার বেশি।
এই জেলায় প্রায় চার লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীর বসবাস রয়েছে। সাম্প্রতিক ঘূর্ণিঝড়ে মোরায় তারাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
“অস্ট্রেলিয়ার তহবিলের কারণে ডব্লিউএফপি সময় মতো সবচেয়ে অসহায় মানুষ, বিশেষত নারী ও শিশুদের পাশে দাঁড়াতে পেরেছে।”
নতুন এই তহবিল দিয়ে গর্ভবতী মা ও নবজাতকদের পুষ্টিকর খাবার দেওয়ার পাশাপাশি অসহায়দের খাদ্য সহায়তা দেওয়া হবে।
এছাড়া অসহায় নারী ও নারী প্রধান পরিবারগুলোর আয় বর্ধক কর্মকাণ্ডের জন্যও এই তহবিলের আওতায় সহায়তা দেওয়া হবে।
বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ার হাই কমিশনার জুলিয়া নিবলেট গত ফেব্রুয়ারিতে কক্সবাজারে ডব্লিউএফপির কার্যক্রম ঘুরে দেখেন।
ডব্লিউএফপির এই কার্যক্রমে ২০১৩ সাল থেকে অর্থ সহায়তা দিয়ে আসছে অস্ট্রেলিয়া।