আখ চাষীদের উপকর বাড়ছে

রাস্তাঘাট উন্নয়নের জন্য আখ চাষীদের কাছে থেকে সংগ্রহ করা উপকরের পরিমাণ বাড়ানোর প্রস্তাবে সায় দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদকবিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published : 19 June 2017, 12:51 PM
Updated : 19 June 2017, 01:08 PM

জাতীয় সংসদে সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকে ‘বাংলাদেশ চিনি (রাস্তাঘাট উন্নয়ন উপকর) আইন, ২০১৭’ এর খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়।

পরে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম সাংবাদিকদের বলেন, উচ্চ আদালতের নির্দেশনার আলোকে ১৯৬০ সালের সুগার (রোড ডেভেলপমেন্ট সেজ) অর্ডিন্যান্স একটু পরিমার্জন করে নতুন আকারে নিয়ে আসা হয়েছে এবং রেইট বাড়ানো হয়েছে।

তিনি বলেন, “যারা আখ চাষী তাদের আখ বিক্রির টাকা থেকে কর কেটে রাখা হয়। এটা হিসাব করা হয় মণপ্রতি অর্থাৎ, কী পরিমাণ আখ নিয়ে আসলেন সেটার আলোকে। আগে ছিল মণ প্রতি ১২ পয়সা, সেটা এখন ৫০ পয়সায় উন্নীত করা হয়েছে।

তবে পরিমাপের একক হিসাবে মণের পরিবর্তে কুইন্টাল প্রস্তাব করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ১০ কেজি আখের জন্য উপকর ১৫ পয়সা ধরা হয়েছে। আর কুন্টাইল হিসেবে ধরা হয়েছে ১ টাকা ৩৫ পয়সা।

ইনফরমেশন সোসাইটি পুরস্কার প্রধানমন্ত্রীর হাতে

‘ওয়ার্ল্ড সামিট অন ইনফরমেশন সোসাইটি (ডব্লিউএসআইএস) পুরস্কার-২০১৭’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, মন্ত্রিসভা বৈঠকের শুরুতে তিনি নিজে, প্রধানমন্ত্রী মুখ্য সচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক ও এটুআই কর্মসূচির প্রকল্প পরিচালক কবির বিন আনোয়ার প্রধানমন্ত্রী কাছে পুরস্কারটি হস্তান্তর করেন।

গত ১৩ জুন সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের (আইটিইউ) সদর দপ্তরে এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়।

শফিউল জানান, এবার  প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রকল্পের চারটি উদ্যোগ ভিন্ন ভিন্ন ক্যাটাগরিতে এই পুরস্কার জিতেছে। মাল্টিমিডিয়া টকিং বুক প্রথম স্থান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টেলিমেডিসিন প্রজেক্ট, সোশ্যাল মিডিয়া ইন পাবলিক সার্ভিস ইনেশিয়েটিভ ও ই-নথি রানার আপ হয়েছে।