তিনি বলেন, “এটা খুবই দুঃখজনক এরকম একটা হাসপাতালে… আমরা এখনি কিছু বলতে চাচ্ছি না। তদন্ত হোক আগে। আমরা পাঁচ সদস্যের কমিটি করে দিয়েছি।”
“বিরোধী দলের প্রধান হুইপসহ সকল হুইপ বসে কোন সংসদ সদস্য কতক্ষণ বক্তব্য দেবেন, সময় ঠিক করে দিয়েছি। মাননীয় স্পিকার, আপনার প্রতি অনুরোধ ওই সময়ের মধ্যে যেন থাকেন। আর সংসদ সদস্যদের অনুরোধ জানাব, আপনারা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বক্তব্য শেষ করবেন।”
ফিরোজের কথা শেষ হলে স্পিকার শিরীন শারমিন বলেন, “মাননীয় চিফ হুইপ, আপনার বক্তব্য দেওয়ার সময় তখন এই নিয়ম থাকবেতো?”
এসময় অধিবেশন কক্ষে হাসির রোল পড়ে।
চিফ হুইপের এ অনুরোধের পর স্পিকারকে একাধিক সংসদ সদস্যের বক্তব্যের সময় বাড়িয়ে দিতে দেখা গেছে।
বাজেট আলোচনায় বক্তার তালিকা ও সময় স্ব স্ব দলের হুইপদের মাধ্যমে ঠিক করে স্পিকারের কাছে জমা দেন দুই দলের প্রধান হুইপরা। নির্ধারিত সময়ের বাইরে প্রায় প্রতিদিনই অধিবেশনে সভাপতিত্বকারী স্পিকার-ডেপুটি স্পিকারকে সময় বাড়িয়ে দিতে হয়।