রোববার বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (ক্যাব) সদর দপ্তরে এ চুক্তি সই অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন উপস্থিত ছিলেন বলে ক্যাবের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ক্যাবের পক্ষে সংস্থাটির চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এহসানুল গণি চৌধুরী এবং পরামর্শক প্রতিষ্ঠান জাপানের ইন্টারন্যাশনাল কনসাল্টিং অপারেশন নিপ্পন কোই লিমিটেডের অ্যাকটিং ভাইস চেয়ারম্যান হারুহিকো কানাই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
এছাড়া জাপানের ওরিয়েন্টাল কনসালটেন্টস গ্লোবাল লিমিটেডের ভাইস চেয়ারম্যান জান ইয়ামুচি, সিঙ্গাপুরের সিপিজি কনসালটেন্টস লিমিটেডের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট রোহানী বিনতে বাহারিন এবং বাংলাদেশের ডেভেলপমেন্ট ডিজাইন কনসালটেন্ট লিমিটেডের একেএম রফিকুদ্দিন নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে ওই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
প্রকল্পটির ব্যয় ধরা হয়েছে ১৩ হাজার ছয়শ দশ কোটি টাকা। ২০২১ সালের এপ্রিলে এর নির্মাণ কাজ শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
হজরত শাহজালাল বিমান বন্দরের বর্তমানে যাত্রী পরিচালনা সক্ষমতা বছরে ৮০ লাখ এবং মালামাল পরিচালনা সক্ষমতা বছরে দুই লাখ টন।
বিমান বন্দরটির মালামাল পরিচালনা সক্ষমতার সীমা ইতোমধ্যে অতিক্রম করায় প্রায় প্রতিদিনই মালামাল জট তৈরি হচ্ছে। এছাড়া ২০১৮ সালে যাত্রী পরিচালনা সক্ষমতাও তার সীমা অতিক্রম করবে।
এই প্রকল্পটির কাজ শেষ হলে যাত্রী পরিচালনা সক্ষমতা বেড়ে বছরে দুই কোটি এবং মালামাল পরিচালনা সক্ষমতা বেড়ে বছরে ৫ লাখ টনে দাঁড়াবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।