এই কার্ডের মাধ্যমে হাসপাতাল, হোটেল, বিমানবন্দর, রেস্তোরাঁসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিশেষ ছাড় ও অগ্রাধিকার পাবেন সদস্যরা।
বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে বেসিসের এই স্মার্টকার্ডের উদ্বোধন করেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
বিজেএমইএর মত বেসিসকেও ভবিষ্যতে একটি শক্তিশালী সংগঠন হিসেবে দেখতে পাওয়ার প্রত্যাশা জানান পলক।
তিনি বলেন, “বর্তমান সরকার ২০৪১ সালের মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর উন্নত বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দিয়েছে। আমাদের সরকার ব্যবসা করবে না, ব্যবসা করার পরিবেশ তৈরি করে দেবে, যার মাধ্যমে দেশের অর্থনীতির চাকা গতিশীল থাকবে।”
বেসিস সভাপতি মোস্তফা জব্বার জানান, আপাততত ১৫টি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পার্টনারশিপের মাধ্যমে সদস্যদের সুবিধা দেওয়া হবে ও ভবিষ্যতে আরও প্রতিষ্ঠান যুক্ত হবে।
তিনি বলেন, “বেসিস সদস্যদের জন্য এটি একটি বিশেষায়িত সেবা। দীর্ঘদিন ধরে সদস্যরা এ ধরনের কার্ড বা সেবার দাবি জানিয়ে আসছিলেন, দেরিতে হলেও কার্ডটি দিতে পেরে আমরা আনন্দিত।”
সদস্যরা যার যার ছবি ও সদস্যপদের কাগজ জমা দিয়ে বেসিস থেকে কার্ড সংগ্রহ করতে পারবে। পার্টনার প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে সেবা ও পণ্য ক্রয়ে কার্ডটি প্রদর্শন করলেই বিশেষ ছাড়, বিশেষায়িত প্যাকেজ, অগ্রাধিকার ইত্যাদি সেবা পাওয়া যাবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বেসিসের জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি রাসেল টি আহমেদ, সহ-সভাপতি এম রাশিদুল হাসান, পরিচালক উত্তম কুমার পাল, সোনিয়া বশির কবির, রিয়াদ এস হোসেনসহ অংশীদারি প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।