ঈদগাঁও ইউনিয়নে ৩৮ জন রোহিঙ্গা জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়েছেন, যাদের তালিকা আদালতে উপস্থাপন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার সকালে দূতাবাসের অ্যাকাউন্টে ওই ই-মেইল পাঠানো হয় বলে গুলশান থানার ওসি আবু বকর সিদ্দিক জানিয়েছেন। ওই দূতাবাসের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
ই-মেইলে মুন্না এন্টারপ্রাইজের নামে জনতা ব্যাংকের একটি অ্যাকাউন্টে টাকা জমা করতে বলা হয়েছে। একটি টেলিফোন নম্বরও দেওয়া হয়েছে। তাদের বিষয়ে কোনো খোঁজ-খবর করতেও নিষেধ করা হয়েছে।
দূতাবাসের এক কর্মকর্তা গুলশান থানায় জিডি করেছেন জানিয়ে ওসি সিদ্দিক বলেন, “ঊধ্বর্তন পুলিশ কর্মকর্তারা এ ঘটনার তদন্ত করছেন।
“অ্যাকাউন্ট ও মোবাইল নম্বর দেওয়ায় খুব শিগগিরই অপরাধীকে বের করা যাবে।”
অন্যকে ফাঁসানোর জন্য কেউ এই কাজ করে থাকতে পারে বলে সন্দেহের কথা বলেন তিনি।