মঙ্গলবার অভিযোগপত্রটি অনুমোদন দেওয়া হয় বলে দুদকের উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) প্রণব কুমার ভট্টাচার্য জানিয়েছেন।
আসামিরা হলেন- গাইবান্ধা গণপূর্ত বিভাগের সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী এ বি এম জালাল উদ্দিন, গাইবান্ধা গণপূর্ত বিভাগ ঠিকাদার কল্যাণ সমিতি সভাপতি মো. ওমর ফারুক ও সাধারণ সম্পাদক মো. সারোয়ার হোসেন শাহিন এবং বগুড়া সদরের ঠনঠনিয়ার বাসিন্দা ও ঠিকাদার মো. মমিনুল ইসলাম।
মামলার বিবরণে প্রণব বলেন, গাইবান্ধা জেলা কারিগরি প্রশিক্ষণের একাডেমিক ভবন ও ডরমিটরি নির্মাণ প্রকল্পের প্রকল্পের কাজ শুরু হওয়ার আগেই ৭৫ শতাংশ কাজ হয়েছে মর্মে ৫ কোটি ৬২ হাজার টাকা বিলের বিপরীতে ভ্যাট, ট্যাক্স ও জামানত কর্তনপূর্বক ঠিকাদারদের ৪ কোটি ৭৪ লাখ ৮৯ হাজার টাকার অগ্রিম চেক দেওয়া হয়।
অগ্রিম অর্থ নিয়েও ঠিকাদার যথাযথভাবে কাজ না করায় অন্য ঠিকাদারের মাধ্যমে প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গিয়ে সরকারের এককোটি ১০ লাখ ৬৮ হাজার ৪০০ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
এই অভিযোগে ২০১৩ সালের ১৭ এপ্রিল গাইবান্ধা সদর থানায় দুদকের উপ-পরিচালক মো. আব্দুল করিম বাদি হয়ে মামলাটি করেন। দুদকের রংপুর জেলা সমন্বয় কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. মোজাহার আলী সরদার মামলার তদন্ত করেন।