গত রোববার রাতে রিয়াজকে রাজধানীর মিরপুর এলাকা থেকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে সোমবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে পাঠায়।
পুলিশ বাসটি জব্দ করা ছাড়াও রিয়াজের সহকারী মিলনকেও গ্রেপ্তার করেছে।
রিয়াজ তানজিল পরিবহনের চালক। তার পুরো নাম রিয়াজ বাঘা, বাবার নাম ইব্রাহীম বাঘা। বাড়ি পটুয়াখালীর কলাপাড়ার পাখিমারা গ্রামে।
রিয়াজ থাকেন ঢাকার শাহআলীর গুদারাঘাটে ১ নম্বর সড়কের ১২ নম্বর বাড়িতে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বংশাল থানার এসআই রোকনউদ্দিন তাকে আদালতে হাজির করে পাঁচদিনের হেফাজত চেয়ে আবেদন করেন।
শুনানি শেষে ঢাকার মহানগর হাকিম গোলাম নবী এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এ সময় চালকের সহকারী মিলনের রিমান্ড আবেদন নাকচ করেন বিচারক।
গত শনিবার সকালে সাদিয়া ও তার মা রাজশাহী থেকে ট্রেনে কমলাপুর আসেন।
সেখান থেকে অটোরিকশায় করে হোস্টেলে যাচ্ছিলেন তারা। পথে বংশাল থানার নর্থসাউথ রোড এলাকায় তাদের বহনকারী অটোরিকশাটিকে ধাক্কা দেয় একটি বাস। এতে সাদিয়া মারা যান; গুরুতর আহত হন তার মা।
সাদিয়া ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজের পঞ্চম বর্ষের ছাত্রী ছিলেন।