বেলাল হোসেন নামে ওই যাত্রীর মাইক্রো ওয়েভ ওভেনের ট্রান্সফর্মারে প্রায় সাড়ে তিন কেজি সোনা পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন শুল্ক গোয়েন্দারা।
শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগের মহাপরিচালক মইনুল খান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আটক সোনায় সিলভার দিয়ে প্রলেপ দেওয়া ছিল। স্ক্যানিং মেশিনেও সোনার অস্তিত্ব বোঝা যায়নি।”
মাসকট থেকে আসা বেলালের বাড়ি ফেনীর ফুলগাজীতে। রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় ইউএস বাংলার একটি ফ্লাইটে আসার পর তিনি ধরা পড়েন।
“প্রথমে কোনোভাবেই সোনা থাকার কথা স্বীকার করছিল না সে। এক পর্যায়ে তার সঙ্গে আনা মাইক্রোওভেন খুলে ভেতরের ট্রান্সফরমার ভেঙে ইংরেজী বর্ণ E আকৃতির ৬৫টি সিলভার কালারের পাত পাওয়া যায়।”
ওই পাতগুলো ঘষে স্বর্ণের অস্তিত্বের সন্দেহ করেন শুল্ক গোয়েন্দারা। পরে জহুরীদের এনে পরীক্ষা করে সোনার অস্তিত্ব নিশ্চিত হওয়া যায় বলে জানান মইনুল খান।
আটক সোনার মূল্য ১ কোটি ৭০ লাখ টাকা।
বেলালকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানান মইনুল খান।