সৈকত নামে ১২ বছরের ওই শিশুর লাশ শনিবার রাতে উদ্ধার করা হয় বলে বংশাল থানার ওসি নূর-এ-আলম সিদ্দিকী।
শিশুটি বৃহস্পতিবার বিকাল থেকে নিখোঁজ ছিল। ঘুড়ি উড়ানের সময় পড়ে গিয়ে তার মৃত্যু হয় বলে ধারণা করছে পুলিশ।
ওসি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, বংশালের অগামছি লেনের ৬৫ নম্বর বাড়ির বাসিন্দা শাহেদ আলীর ছেলে সৈকত স্থানীয় একটি স্কুলে প্রথম শ্রেণিতে পড়ত। বৃহস্পতিবার বিকালে ঘুড়ি উড়ানোর কথা বলে বাসা থেকে বেরিয়ে আর ফিরে আসেনি। এই ঘটনায় তার পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় একটি জিডি করা হয়।
পুলিশের পাশাপাশি তার স্বজনরা শিশুটির খোঁজাখুঁজি করে। সন্ধ্যার কিছু আগে পাশের দুই ভবনের মিলে যাওয়া কার্নিশে তার লাশ দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়।
পরে ফায়ার সার্ভিস গিয়ে লাশ উদ্ধার করে। বাহিনীর ফুলবাড়িয়া স্টেশনের কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ বলেন, পাশাপাশি সাততলা ভবন দুটির কার্নিশ দোতালায় এসে মিশে গেছে, সেখানে শিশুটি আটকে ছিল।