রাজধানীতে শুক্রবার ডিআরইউ শিশু-কিশোর সাংস্কৃতিক উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি অভিভাবকদের এ পরামর্শ দেন।
আসাদুজ্জামান নূর বলেন, “লেখাপড়ার পাশাপাশি বাচ্চাদের বই পড়তে, ছবি আঁকতে, গান করতে উৎসাহ দিলে মস্তিষ্ক ধারালো হবে।
“কেবল ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়া-ই সরকারের লক্ষ্য নয়, আমরা চাই একটি মানবিক সমাজ। এই শিশুদের শিল্প-সংস্কৃতির চর্চা করতে দিন, ভবিষ্যতের বাংলাদেশ সম্প্রীতির দেশ হবেই।”
সংগীত পরিচালক শেখ সাদি খান বলেন, “ছোটবেলা থেকে বাচ্চাদের সংস্কৃতিমনা করে গড়ে তুললে বাংলাদেশে সন্ত্রাস বন্ধ হবেই।”
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশের সহযোগিতায় ডিআরইউয়ের সদস্য সাংবাদিকদের সন্তানদের নিয়ে দিনব্যাপী এ উৎসবের আয়োজন করা হয়।
উৎসবে চিত্রাংকন, আবৃত্তি ও গান- এই তিন বিভাগে শতাধিক শিশু-কিশোর অংশ নেয়।
সংগীতশিল্পী খুরশিদ আলম, চারুকলার শিক্ষক আবুল বারক আলভী ও শিল্পী মনিরুজ্জামান উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
বিকেলে প্রতিযোগীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম।