তাবিথ বলেন, “আবদুল আউয়াল মিন্টুর শারীরিক পরিস্থিতি বর্তমানে ‘স্থিতিশীল আছে’”
এক শোকবার্তায় তিনি বলেছেন, “সৈয়দ শামসুল হকের মৃত্যুর খবর শুনে আমি দারুণভাবে মর্মাহত হয়েছি। তার মতো একজন কবি ও লেখকের মৃত্যুতে দেশের যে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে, তা পূরণ হবার নয়।”
এরশাদের সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলনে জাতীয় কবিতা পরিষদের নেতা হিসেবে সক্রিয় থাকা সৈয়দ হক ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মঙ্গলবার বিকালে মারা যান।
১৯৯০ এর গণআন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত এরশাদ ওই আন্দোলনে সক্রিয় সৈয়দ হকের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনাও প্রকাশ করেন।
পৃথক শোক বার্তায় বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ বলেন, “সৈয়দ শামসুল হক কবিতা, উপন্যাস, নাটক, ছোটগল্প তথা সাহিত্যের সকল শাখায় সাবলীল পদচারণার জন্য বাংলা সাহিত্য অঙ্গণে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন।”
দলের চেয়ারম্যানের মতো তিনিও সৈয়দ হকের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেন।