বুধবার সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমির উন্মুক্ত প্রাঙ্গণে বঙ্গবন্ধু কন্যার এই জন্মোৎসবে গান, আবৃত্তি ছাড়াও থাকবে নানা উপস্থাপনা।
সোমবার মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানায় শেখ হাসিনার ৭০তম জন্মজয়ন্তী উদযাপন কমিটি।
১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন শেখ হাসিনা।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেসার পাঁচ সন্তানের মধ্যে তিনি সবার বড়।
সংবাদ সম্মেলনে কমিটির সদস্য সচিব গোলাম কুদ্দুছ জানান, কমিটির আহ্বায়ক সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকের লেখা উদ্বোধনী সঙ্গীতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হবে। গানটি পরিবেশন করবেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা।
অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তব্য দেবেন বাংলা একাডেমির সভাপতি ইমরেটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান। সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি ও শেখ কমিটির সদস্য সচিব গোলাম কুদ্দুছ রাখবেন স্বাগত বক্তব্য।
এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেবেন নাট্যজন রামেন্দু মজুমদার, নাসির উদ্দিন ইউসুফ, লিয়াকত আলী লাকী।
জন্মদিনের এই আয়োজনে অভিনয়ের মাধ্যমে শুভেচ্ছা জানাবেন ফেরদৌসী মজুমদার ও শিমুল ইউসুফ।
সঙ্গীত পরিবেশন করবেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা, মিতা হক, ফরিদা পারভীন, রথীন্দ্রনাথ রায়, খায়রুল আনাম শাকিল ও সাংস্কৃতিক সংগঠন বহ্নিশিখার শিল্পীরা।
স্বরচিত কবিতা পাঠ করবেন কবি নির্মলেন্দু গুণ, কবি মুহাম্মদ সামাদ ও কবি তারিক সুজাত। শেখ হাসিনার লেখা থেকে পাঠ করবেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, বাচিক শিল্পী আশরাফুল আলম, হাসান আরিফ, লায়লা আফরোজ ও আহকামউল্লাহ।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন রামেন্দু মজুমদার, নাসির উদ্দীন ইউসুফ, নাট্যব্যক্তিত্ব আতাউর রহমান ও জাতীয় কবিতা পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ সামাদ।
উপস্থিত ছিলেন জাতীয় কবিতা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কবি তারিক সুজাত, বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের সেক্রেটারি জেনারেল আকতারুজ্জামান, সহ-সভাপতি ঝুনা চৌধুরী, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক হাসান আরিফ, আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের সাধারণ আহকামউল্লাহ্, সহ-সভাপতি রফিকুল ইসলাম।