সুমন নামের ওই যুবককে রোগীর স্বজন ও পুলিশ ‘ওয়ার্ড বয়’ বললেও কর্তৃপক্ষের ভাষ্য, তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কেউ নন।
গত রোববার কেরানীগঞ্জে দুর্ঘটনায় মাথায় আঘাত পেয়ে হাসপাতালের নিউরো সার্জারি বিভাগে ভর্তি হন পুরান ঢাকার মিটফোর্ডের একটি ওষুধের দোকানের কর্মী বিপ্লব মণ্ডল (১৯)। তিনি ২০০ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
“তাদের অভিযোগের ভিত্তিতে সুমনকে আটক করে শাহবাগ থানায় পাঠানো হয়েছে। মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।”
এবিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে উপ-পরিচালক আব্দুল গণি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বিকালে বিপ্লবের স্বজনরা সুমন নামে এক যুবককে মারধর করছিল।তাদের অভিযোগ, সুমন তাদের রোগীকে ইনজেকশন দেওয়ার পর তিনি মারা যান।
“সুমন হাসপাতালের কেউ নয়। সে ওয়ার্ডেই কেন আসবে বা রোগীকে ইনজেকশন কেন দেবে? সব বিষয় খতিয়ে দেখা হবে।”
ঘটনা তদন্তে শনিবার কমিটি গঠন করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।