তাদের তিনজনকে নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে বিচারকের সংখ্যা হলো আট জন।
মঙ্গলবার আপিল বিভাগ থেকে রায় আসার পর তাৎক্ষণিক বিবৃতিতে ফোরামের এ বক্তব্য আসে।
বিবৃতিতে বলা হয়, “এই রায়ের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালে পাকিস্তান হানাদার বাহিনী ও তাদের স্থানীয় দোসরেরা সাধারণ মানুষের বিরুদ্ধে যে নির্মম মানবতাবিরোধী অপরাধ চালিয়েছিল তার বিচার হয়েছে এবং নিহত ও আহত মানুষের পরিবারগুলি সুবিচার লাভ করেছে।”
এই রায় কার্যকরের মধ্য দিয়ে ত্রিশ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত বাংলাদেশ তার ‘কলঙ্কমুক্তির পথে আরো একধাপ অগ্রসর হবে’ বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
যুদ্ধাপরাধ বিচারকে সব ‘বাঁধা বিপত্তি উপেক্ষা করে দৃঢ়চিত্ত পদক্ষেপে’ এগিয়ে নেওয়ায় বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদও জানিয়েছে মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডারদের এই সংগঠন।