“মেলায় বিভিন্ন জাতের পশুপাখি দেখলাম; ছবিও তুলেছি, ভালোই লাগছে,” বলেন এক দর্শনার্থী।
চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্য অবস্থান করা আবদুল হামিদ এক শোকবাণীতে একুশে পদকপ্রাপ্ত কবির রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান।
নিউ ইয়র্কের নর্থ শোর বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার স্থানীয় সময় সকাল ৮টা ২০ মিনিটে তিনি শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন শহীদ কাদরী।
এক দশকেরও বেশি সময় ধরে কিডনির সমস্যায় ভুগছিলেন শহীদ কাদরী। গত পাঁচ বছর ধরে হুইল চেয়ারে ছিল তার চলাফেরা। সম্প্রতি নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হন তিনি।