সোমবার এক বিবৃতিতে স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগকে ঘটনা তদন্ত করে হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতেরও দাবি জানায় সংগঠনটি।
রোববার দুপুরে জোবেদা টেক্সটাইল অ্যান্ড স্পিনিং কারখানার অন্য শ্রমিকরা একটি পাম্প থেকে সাগরের মলদ্বার দিয়ে বাতাস দিলে সে অসুস্থ হয়ে পড়ে।
গুরুতর অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলে বিকালে তার মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় সাগরের বাবা রতন বর্মণ ওই কারখানার চার কর্মকর্তাকে আসামি করে একটি মামলা করেছেন। চারজনের মধ্যে থেকে ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) নাজমুল হুদাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
শ্রমিক নিরাপত্তা ফোরামের বিবৃতিতে কারখানায় কাজ করতে সাগরের সক্ষমতার প্রত্যয়নপত্র নেওয়া হয়েছিল কীনা এবং শ্রমিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে মালিকের নেওয়া উদ্যোগের বিষয়ে খতিয়ে দেখার দাবি জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, “বাংলাদেশ শ্রম আইন অনুযায়ী শিশু-কিশোরদেরকে কোনো কাজে নিয়োগ করতে হলে রেজিস্টার্ড চিকিৎসক কর্তৃক সক্ষমতা প্রত্যয়নপত্র প্রয়োজন হয় এবং কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকের নিরাপত্তা বিধান করা মালিকের দায়িত্ব।”