শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ রোববার সংসদে ‘প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট বিল-২০১৬’ উত্থাপন করেন। পরে বিলটি পরীক্ষা করে এক মাসের মধ্যে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্পর্কে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট আইনে গবেষণা ও উচ্চশিক্ষা সহায়তার বিষয়টি না থাকায় একটি সমন্বিত বৃত্তি প্রদান নীতিমালা প্রণয়নের জন্য আইনে গবেষণা ও উচ্চশিক্ষা সহায়তার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন।”
এতদিন প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট থেকে স্নাতক শ্রেণি পর্যন্ত বৃত্তির ব্যবস্থা ছিল। স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়ার জন্য আইনে কোনো বিধান ছিল না।
প্রস্তাবিত আইনে নতুন ধারা যুক্ত করে স্নাতকোত্তর, এমফিল, পিএইচডি কোর্সের শিক্ষার্থীদেরও বৃত্তি দেওয়ার বিধান রাখা হয়েছে।
এছাড়া আগের আইনের অধীনে সরকারকে বিধি ও প্রবিধান প্রণয়নের ক্ষমতা দেওয়া থাকলেও নীতিমালা প্রণয়নের ক্ষমতা ছিল না।বিলে সরকারকে নীতিমালা প্রণয়নের ক্ষমতাও দেওয়া হয়েছে।