রোববার নিজের কার্যালয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, “হলি আর্টিজানের বিষয়টি উদঘাটন করতে পেরেছি। সবাইকে গ্রেপ্তার করা সময়ের ব্যাপার। সে কাজ অব্যাহত রয়েছে।”
গত ১ জুলাই গুলশানে নজিরবিহীন সেই জঙ্গি হামলায় ১৭ বিদেশি নাগরিকসহ ২২ জন নিহত হন। পরদিন সকালে সশস্ত্র বাহিনীর কমান্ডে অভিযানে হামলাকারী ৫ জঙ্গিসহ ছয়জন নিহত হন। জিম্মি অবস্থা থেকে উদ্ধার করা হয় ১৩ জনকে।
মধ্যপ্রাচ্যের জঙ্গি দল আইএস গুলশান হামলার দায় স্বীকার করেছে বলে খবর এলেও বাংলাদেশের পুলিশ বলছে, জেএমবি ও সমমনা দেশীয় জঙ্গিদলগুলোই রয়েছে ওই হামলার পেছনে।
ওই ঘটনায় যে মামলা করা হয়েছে তাতে কমান্ডো অভিযানে নিহত ছয়জনকে আসামি করা হয়েছে।
এছাড়া হামলাকারীদের আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগে নর্থ সাউথের উপ-উপাচার্যসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।
ঘটনার ২২ দিন পর রোববার ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার বলেন, “কারা কীভাবে এই ঘটনা ঘটিয়েছে তার সূত্র পেয়েছি। তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।"
তদন্তে ‘যথেষ্ট সাফল্য’ পাওয়ার দাবি করে তিনি বলেন, “অচিরেই তাদের আইনের আওতায় আনতে পারব। সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।”