কেউ কেউ হয়েছেন চিরতরে পঙ্গু, হারিয়েছেন কর্মক্ষমতা। কেউ আবার চিকিৎসার খরচ চালাতে গিয়ে হয়েছে সর্বস্বান্ত।
তিনি বলেন, আগুন লাগার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে অফিস কক্ষে ধোঁয়া দেখতে পায়। তার আগেই স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসেন।
বাড্ডা থানার ওসি এম এ জলিল বলেন, “অফিস কক্ষটি বন্ধ ছিল। ওই কক্ষ থেকে ধোঁয়া আসতে দেখলে স্থানীয়রা এসে দরজার তালা ভেঙে আগুন নেভায়।”
বৈদ্যুতিক গোলযোগ থেকে সেখানে আগুনের সূত্রপাত হয়ে থাকতে পারে বলে ফায়ার সার্ভিস প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে।
তবে কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তা তাৎক্ষণিকভাবে জানাতে পারেনি পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস।