জাতীয় সংসদ ভবনে মঙ্গলবার দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে যান তিনি।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের বলেন, বৈঠকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর আসেমে (এশিয়া ইউরোপ মিটিং) যোগদান এবং দুই দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের বিষয়ে আলোচনা হয়।
মঙ্গোলিয়ায় অনুষ্ঠেয় আসেমে শেখ হাসিনার যোগদানের সিদ্ধান্তের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে সে দেশের রাষ্ট্রদূত বলেছেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর আসেমে যোগদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
শেখ হাসিনার এবারের মঙ্গোলিয়া সফরকে ঐতিহাসিক হিসাবেও উল্লেখ করেন গনচিং গ্যানবোল্ড।
আসেমে যোগ দিতে আগামী ১২ জুলাই মঙ্গোলিয়া যাচ্ছেন শেখ হাসিনা।
মঙ্গোলিয়ার রাষ্ট্রদূত বলেন, “আসেম সম্মেলন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনাকে সাদরে অভ্যর্থনা জানানোর জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।”
সাক্ষাতকালে বাংলাদেশ ও মঙ্গোলিয়ার মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদার করার উপরও গুরুত্বারোপ করেন প্রধানমন্ত্রী।
মঙ্গোলিয়া বাংলাদেশ থেকে ওষুধ ও পাট আমদানি করে থাকে।
বাংলাদেশ থেকে খাদ্যসহ আরও পণ্য নিতে মঙ্গোলিয়ার রাষ্ট্রদূতের প্রতি আহবান জানান শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী মঙ্গোলিয়ার রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানান।
সাক্ষাতকালে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের সচিব সুরাইয়া বেগম উপস্থিত ছিলেন।
গনচিং গ্যানবোল্ড এদিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সঙ্গেও দেখা করেন।